রাস্তার পাশে মিলল হাত-পা ও মুখে টেপ পেঁচানো ম.র. দে.হ

রাস্তার পাশে মিলল হাত-পা ও মুখে টেপ পেঁচানো মরদেহ


সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে রাস্তার পাশ থেকে হাত-পা ও মুখে টেপ দিয়ে পেঁচানো অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সকালে সিরাজগঞ্জ-কাজিপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের দুবলাই এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত এনামুল হক (৪৩) উপজেলার রৌহাবাড়ী গ্রামের আবু সাইদ শেখের ছেলে।

কাজিপুর থানার ওসি মো. নূরে আলম বলেন, দুবলাই এলাকায় রাস্তার পাশে নির্জন স্থানে ওই ব্যক্তির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। তার হাত-পা ও মুখে মোটা টেপ দিয়ে বাঁধা ছিল। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে অন্য কোথাও হত্যার পর মরদেহটি এখানে ফেলে রাখা হয়েছে। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।


ধর্ষণবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ




ধর্ষণবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার সময় ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্লাটফর্ম’ সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।


চাঁদা তোলা নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক



সুনামগঞ্জের মধ্যনগর সীমান্তে ভারতীয় পাথরবাহী গাড়ি থেকে চাঁদা তোলা ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মোহাম্মদ আলী (৬৫) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক।

সোমবার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় মধ্যনগর উপজেলার মহিষখলা বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটেছে।

বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন মধ্যনগর থানার ওসি মো. সজীব রহমান।

নিহত মোহাম্মদ আলী ওই এলাকার হোসেনপুর গ্রামের মৃত হোসেন আলীর এর ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, সীমান্তে ভারতীয় পাথরবাহী গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরে স্থানীয় বিএনপি’র ছাত্রদল নেতা হারুনুর রশীদ গ্রুপ ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হজরত আলীর গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সন্ধ্যায় মহিষখলা বাজারে দু’গ্রুপের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা সৃষ্টি হলে হজরত আলী গ্রুপ হারুনের লোকজনকে ধাওয়া করে। এতে হারুন গ্রুপ পালিয়ে যায়। মাগরিবের নামাযের পর হারুন গ্রুপের শতাধিক লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহিষখলা বাজারে হজরত আলী গ্রুপের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।

এসময় পথচারী মোহাম্মদ আলী দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলে নিহত হন ও অর্ধশতাধিক লোক আহত হন। এ ঘটনার পরপরেই মধ্যনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

মধ্যনগর থানার ওসি মো. সজীব রহমান বলেন, পাথরবাহী গাড়ি থেকে চাঁদা আদায় ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১ জন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।


Previous Post Next Post