বগুড়ায় বাবা-ছেলে মিলে স্কুলছাত্রীকে ধ.ষ.ণ অতঃপর...

বগুড়ায় বাবা-ছেলে মিলে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, অতঃপর...



বগুড়ায় বাবা ছেলে মিলে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সোমবার (১০ মার্চ) রাতে রাজশাহীর বাগমারা থানার হাসিনপুর এলাকায় র‍্যাব-১২ ও র‍্যাব-৫ যৌথ অভিযান চালিয়ে ছেলে গোপাল চন্দ্র দাসকে গ্রেপ্তার করে। এ মামলায় পলাতক রয়েছে গোপালের বাবা তুলসি দাস।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-১২ সিরাজগঞ্জের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার উসমান গণি।

তিনি জানান, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে বগুড়ার সদর উপজেলার ফুলবাড়ি মগলিশপুর এলাকায় এক স্কুলছাত্রীকে কৌশলে ঘরে ডেকে নিয়ে গোপাল চন্দ্র দাস ও তার বাবা তুলসি চন্দ্র দাস ধর্ষণ করে। এ ঘটনার পর ওই ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে তার মা বিষয়টি জানতে পারেন। পরে গত ৪ মার্চ বগুড়া সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

মামলা দায়েরের পর থেকেই আসামিরা পলাতক ছিলেন। র‌্যাব-১২ ও র‌্যাব-৫-এর যৌথ অভিযানে গোপাল চন্দ্র দাসকে রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তাকে বগুড়া সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সিলেটে মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ



সিলেটের শাহপরান মাজারের সামনে থেকে এক মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণীকে তুলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সকালে সদর উপজেলার ছড়াগাও চা বাগানে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে।

আটকরা হলেন, সিলেট সদর উপজেলার পীরেরবাজার উত্তর মোকামের গোল এলাকার হাসেম মিয়ার ছেলে ড্রাইভার আব্দুর করিম (২৯), দলুইপাড়ার এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ রাকিব মিয়া (২৫)।

বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকালে মেয়েটিকে শাহপরাণ মাজার এলাকা থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তারা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন।

এয়ারপোর্ট থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান কালবেলাকে বলেন, একটি ধর্ষণের অভিযোগ এসেছে আমাদের কাছে। বেশ কয়েকদিন থেকে শাহপরান মাজারে মেয়েটি থাকত। মঙ্গলবার ভোরে মেয়েটিকে তুলে নিয়ে ছড়াগাঙ এলাকায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে কয়েকজন। ধর্ষণের শিকার তরুণী সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি রয়েছেন। আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি। এ ঘটনায় আমরা দুজনকে আটক করেছি। অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।





Previous Post Next Post